Notices:

Home

সংগঠন পরিচিতি (গঠনতন্ত্র)

অনুচ্ছেদ: ১। নামঃ
ইহা সিলেট জেলার বিভিন্ন স্থানের মটর ওয়ার্কশপ এ কর্মরত সংযুক্ত তালিকাভুক্ত মেকানিক, হেলপার দ্বারা গঠিত একটি ট্রেড ইউনিয়ন সংগঠন। ইহার নাম হইবে” সিলেট জেলা মটর ওয়ার্কশপ মেকানিক ইউনিয়ন” । অত:পর ইহা সংক্ষেপে “ইউনিয়ন” নামে অভিহিত হইবে। ইহা সমগ্র সিলেট জেলায় ইউনিয়নের কার্যক্রম পরিচালনা করিতে পারিবে।
অনুচ্ছেদ-২। ঠিকানাঃ ইউনিয়নের প্রধান কার্যালয়ের ঠিকানা হইবে, কাকলী মার্কেট (২য় তলা) কদমতলী, সিলেট।
অনুচ্ছেদ-৩। ইউনিয়নের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যঃ
ক) মেকানিকদের চাকুরীর নিরাপত্তা বিধান, অর্থনেতিক, সামাজিক ও নিয়মতান্ত্রিক ভাবে উন্নতি সাধন
করা।
খ) সদস্যগনের মধ্যে একতা, ভাতৃত্বেও স্বালম্বন সৌহার্দ ও সম্প্রীতি সহানুভুতিশীল অনুভূতিশীল বিকাশ সাধন ।
গ) কোন সদস্য কোন প্রকার বিপদের সম্মুখীন হইলে তাহাকে সর্বপ্রকার উভয় পক্ষের মধ্যে আপোষ আলোচনার মাধ্যমে মিমাংসা সাধন করা ।
ঘ) ইউনিয়নের সদস্যদেও বেকারত্ব, রোগ, শারীরিক অক্ষমতা, বার্ধক্য এবং মৃত্যুও পরিপ্রেক্ষিতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা ।
ঙ) ইউনিয়নের স্বার্থে কাজ করিতে গিয়া যে সমস্ত সদস্য ও কর্মকর্তা আর্থিক অথবা শারীরিক ক্ষতির সম্মুখীন হইবেন তাহাদেরকে প্রয়োজনীয় সাহায্য সহযোগীতার ব্যবস্থা করা ।
চ) দেশের অভ্যন্তরের দেশের বাহিরে মেকানিকদের প্রয়োজনীয় সাহায্য সহযোগীতার জন্য বাংলাদেশ শ্রম আইন অনুযায়ী আগাইয়া যাওয়া এবংসুষ্ট নিয়মতান্ত্রিক শ্রমিক আন্দোলন গড়িয়া তোলার জন্য `বিশেষ তহবিল গঠন করা।
ছ) কর্মে নিয়োজিত অবস্থায় মামলা মোকদ্দমার ক্ষেত্রে সদস্যদের আইনগত সহযোগীতা করা।
জ) ভর্তি ফি, চাঁদার মান পরিমান এবং নিয়ম নির্ধারিত অন্যান্য উপায়ে ইউনিয়নের তহবিল গঠন এবং উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে পরিপূর্ণ ও সামঞ্জস্যপূর্ণ বা প্রয়োজনীয় অন্যান্য আইনানুগ বিধি ব্যবস্থাসমূহ প্রবর্তন ও কার্যকরী করণ।
ঝ) এই ইউনিয়ন সদস্যদের সহিত যে কোন কর্মস্থলের সংগে স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিরোধ সৃষ্টি হইলে অথবা শ্রমিকদের ন্যায় সংগত দাবী আদায়ের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের সহিত আপোষ আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান ব্যর্থ হইলে নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ধর্মঘট ঘোষণা করিবে এবং এই ক্ষেত্রে কার্যনির্বাহী কমিটির ২/৩ অংশ সমর্থনের প্রয়োজন ।

ঞ) সদস্যদের মানসিক ও সাংস্কৃতিক সহিত অর্থনৈতিক সংস্থার সর্ব্বত উন্নতি করিবার উদ্দেশ্যে যথাযথ সচেতনতা সৃষ্টি এবং তাদের স্বার্থে ইউনিয়নের বিভিন্ন সমস্যা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করিবার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করা।
ট) ইহার মূল লক্ষ্য হইবে সদস্যদের সামগ্রিক উন্নতি সাধন করিবার জন্য কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়নের ২/৩ অংশের আওতাভুক্ত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা।
অনুচ্ছেদ-৪। সাধারণ সদস্য পদ
জাতি, ধর্ম, বর্ণ গোত্র নির্বিশেষে সর্বনিম্ন ১৮ বৎসর বা তার বেশী বয়সের সিলেট জেলার বিভিন্ন মটর ওয়ার্কসপ এ কর্মরত সংযুক্ত তালিকাভুক্ত মেকানিক, হেলপার গঠনতন্ত্রের বিধিবদ্ধ নিয়মানুসারে ইউনিয়নের সদস্য পদ গ্রহণ করিতে পারিবেন। উল্লেখ্য যে ইউনিয়ন কর্তৃক নির্ধারিত ফরমে আবেদন করিতে হইবে এবং আবেদন পত্রে নিম্নলিখিত ভাবে অঙ্গীকার করিতে হইবে।
ফরম- ৫৫(ক)
[ধারা ১৭৯(১) (গ) এবং বিধি ১৬৭(১) দ্রষ্টব্য)
প্রতিষ্ঠান/প্রতিষ্ঠান পুঞ্জের শ্রমিক বা কর্মচারী বা মালিকের ট্রেড ইউনিয়নের সদস্য হইবার আবেদন ফরম “সিলেট জেলা মটর মেকানিক ইউনিয়ন”
তারিখ
সাধারণ সম্পাদক
সিলেট জেলা মটর মেকানিক ইউনিয়ন
কাকলী মার্কেট (২য় তলা) কদমতলী, সিলেট
জনাব,
আমি “সিলেট জেলা মটর মেকানিক ইউনিয়ন” ট্রেড ইউনিয়নের সদস্যপদ লাভের জন্য এতদদ্বারা আবেদন করিতেছি।
আমি সতর্কতার সহিত ট্রেড ইউনিয়নের গঠনতন্ত্রের বিধানসমূহ পড়িয়াছি। পড়িয়া শুনানো হইলে বুঝিয়াছি এবং উহা মানিয়া চলিতে প্রস্তুত রহিয়াছি।
আমার বিবরণ নীচে প্রদত্ত হইলঃ
1. নাম
2. পিতা
3. মাতা
4. স্বামী/স্ত্রী
5. জাতীয় পরিচয়পত্র নং (যদি থাকে)
6. বয়স
7. প্রতিষ্ঠানের নাম ও কর্মক্ষেত্র
8. প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা ও নিবন্ধন নং (মালিক সংগঠনের জন্য)
9. প্রতিষ্ঠানপুঞ্জের ক্ষেত্রে পেশা/প্রতিষ্ঠানের নাম ও ঠিকানা
10. বিভাগ/শাখা/কর্মক্ষেত্র ও পদবি এবং পরিচয়পত্র নং, টোকেন নং (যদি থাকে)
11. চাকরির ধরন -স্থায়ী/বদলি/সাময়িক/অস্থায়ী/শিক্ষানবীশ/শিক্ষাধীন
12. বর্তমান চাকরিতে যোগদানের তারিখ
13. ঠিকানাঃ (ক) বর্তমান (খ) স্থায়ী
আমি ঘোষণা করিতেছি যে, ধারা ১৯৩ অনুযায়ী আমি প্রতিষ্ঠান / প্রতিষ্ঠানপুঞ্জের অন্য কোন শ্রমিক / মালিক ট্রেড ইউনিয়নের সদস্য নই।
স্বাক্ষর:-
অনুচ্ছেদ-৫। প্রবেশাধিকারঃ
সকল সদস্য পদ প্রার্থীকেই নির্দিষ্ট ফরমে আবেদন করিতে হইবে, তবে কার্যনির্বাহী, তবে কার্যনির্বাহী কমিটি উপযুক্ত কারণ বশত: ইহার সভায় দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যেও সমর্থনে গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যে কোন লোকের আবেদন নাকচ করিয়া দিতে পারিবেন। এমন ক্ষেত্রে আবেদনকারী সাধারণ সভায় উহা পুন:বিবেচনা করিয়া দেখিবার জন্য আপীল করিতে পারিবেন।
অনুচ্ছেদ-৬। সদস্যদের দায়িত্বঃ
ক) প্রত্যেক সাধারন সদস্য ধার্যকৃত টাকা অথবা অন্য যে কোন দেয় চাঁদা প্রদান করিতে বাধ্য থাকিবে ইউনিয়নের মাসিক চাঁদা ১০০ (একশ) টাকা এবং ভর্তি ফি ৪০০ (চারশ) টাকা ধার্য্য করা হইল। সাধারণ সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক চাঁদার হার বাড়ানো বা কমানো যাইবে। কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় যে কোন সদস্যের চাঁদা ৩ (তিন) মাস পর্যন্ত মওকুফ করিয়া দিতে পারিবেন।
খ) প্রত্যেক সদস্য ইউনিয়নের গঠনতন্ত্র এবং উহার উপবিধি মানিয়া চলিবেন এবং বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তবলী মানিয়া চলিবেন। তাহারা এমন কোন কাজ করিবেন না যাহা ইউনিয়নের স্বার্থ বিরুদ্ধ কার্য বলিয়া বিবেচিত হইতে পারে।
অনুচ্ছেদ-৭। জরিমানা ও খারিজঃ
কোন সদস্য ৬(ক) ও (খ) ধারা অনুসারে তাহার দায়িত্ব পালনে গাফলতি করিলে এবং উপর্যপুরি ৩(তিন) মাস চাঁদা প্রদান না করিলে এবং কার্যনির্বাহী কমিটি কর্তৃক মাফ না পাইলে তাহার সদস্যপদ বাতিল হইয়া যাইবে। কোন সদস্য গঠনতন্ত্র বিরোধী কাজ করিলে তাহার উপর কার্যনির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক জরিমানা ধার্য করা হইবে এবং জরিমানা হিসাবে আদায়কৃত টাকা অবশ্যই ইউনিয়নের কল্যণ তহবিলে জমা রাখিতে হইবে।
অনুচ্ছেদ-৮। সুবিধাবলীঃ
সদস্যগণ সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা যেমন আর্থিক ও অন্যান্য সুবিধা যাহা ইউনিয়ন কর্তৃক প্রদান করা হইবে উহার সবই ভোগ করিতে পারিবেন। যদি তাহারা তাহাদের চাঁদা দেওয়ার ব্যাপাওে ব্যর্থ না হয় এবং ইউনিয়ন বিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত না থাকে।
অনুচ্ছেদ-৯। গঠনতন্ত্র সংগ্রহঃ
ইউনিয়নের প্রত্যেক দাবীদার সদস্য দরখাস্ত সহকারে রশিদের মাধ্যমে ৫০ (পঞ্চাশ) টাকা জমা দিয়া ইউনিয়ন অফিস হইতে এক কপি গঠনতন্ত্র সংগ্রহ করিতে পারিবেন। তবে কোন সদস্যেও ক্ষেত্রেই গঠনতন্ত্রের অনুচ্ছেদ ও উপ-অনুচ্ছেদগুলির লির ব্যাপ ব্যাপাওে অজ্ঞতা নির্দোষমূলক কার্য বলিয়া গণ্য হইবে
অনুচ্ছেদ-১৩। কার্যনির্বাহী কমিটির ক্ষমতাঃ
(ক) ইউনিয়নের উন্নতি, উহার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সাধনের জন্য যে কোন কাজ করিবার ক্ষমতা কার্যনির্বাহী কমিটির থাকিবে। কার্যনির্বাহী কমিটি প্রয়োজন বোধে বিশেষ কোন কাজ সম্পন্ন করিবার জন্য উপ-পরিষদ নিয়োগ করতঃ উহার উপর প্রয়োজনীয় ক্ষমতা ন্যাস্ত করিতে পারিবেন। তবে তাহারা অবশ্যই কার্যনির্বাহী কমিটির নিকট জবাবদিহি করিতে বাধ্য থাকিবে।
(খ) সুষ্ঠু কার্যকর ভাবে ইউনিয়নের যাবতীয় কার্যাদি সম্পন্ন করিবার জন্য প্রয়োজন বোধে কার্যনির্বাহী কমিটি পিয়ন, কেরানী ইত্যাদি পদে লোক নিয়োগ করিতে পারিবেন। সেই সকল লোকের হাতে কার্যনির্বাহী কমিটির ইচ্ছানুযায়ী উপযুক্ত কার্যভার প্রদান করা হইবে।
অনুচ্ছেদ-১৪। কার্যনির্বাহী কমিটির কর্মকর্তাদের দায়িত্ব ও কর্তব্যঃ
ক) সভাপতিঃ সভাপতি ইউনিয়নের সকল সভায় সভাপতিত্ব করিবেন এবং সভা পরিচালনা করিবেন। সভার সকল কার্যবিবরণীতে স্বাক্ষর দান করিবেন এবং সভায় গৃহীত প্রস্তাবের উপর ভোট অনুষ্টিত হওয়ার পর সমতা দেখা দিলে নির্ণায়ক মত হিসাব চূড়ান্ত ভোট বা কাষ্টিং ভোট দিতে পারবেন। সভাপতি ইউনিয়নের প্রধানরুপে তাহার দায়িত্বভার চালাইয়া যাইবেন। ইউনিয়নের কার্যাবলী ও নিয়মাবলী যথাযথভাবে অনুসারিত হইতেছে কিনা তাহা লক্ষ্য রাখিবেন এবং সময়ে সময়ে তিনি ইউনিয়নের অফিস পরিদর্শন করিবেন। সভাপতি কার্যনির্বাহী কমিটির কোন জরুরী সভা অথবা বিশেষ কোন সাধারণ সভা আহ্বান না করেন তাহা হইলে সভাপতি নিজেই উক্ত সভা আহ্বান করিতে পারিবেন। যে কোন বিষয়ে সভাপতি ইউনিয়নের প্রতিনিধিত্ব করিতে পারিবেন।
খ) কার্যকরী সভাপতিঃ সভাপতির অনুপস্থিতিতে তাহার সকল প্রকার দায়িত্ব পালন করিবেন।
গ) সহ-সভাপতিঃ সহ-সভাপতি কাজ হইবে নিয়ম বিধি অনুসারে ইউনিয়নের কার্যাদি পরিচালনার ক্ষেত্রে সভাপতি ও কার্যনির্বাহী সভাপতিকে সাহায্য করা এবং সভাপতি ও কার্যনিবাহী সভাপতির অনুপস্থিততে সভার কাজ পরিচালনা করিবেন। সভাপতি ও কার্যনির্বাহী সভাপতির অবর্তমানে সহ-সভাপতি অস্থায়ী প্রধানরুপে কার্যভার চালাইয়া যাইবেন।
ঘ) সাধারণ সম্পাদকঃ সাধারণ সম্পাদক ইউনিয়নের কার্যাদি নির্বাহ করার ও যথাযথ ভাবে সম্পন্ন করার জন্য কার্যনির্বাহী কমিটির নিকট দায়ী থাকিবেন। তিনি যাবতীয় সভার বিবরণী রক্ষণা-বেক্ষণ করিবেন এবং বিশেষ ক্ষেত্রে কার্যনিবাহী কমিটির অনুমোদন ব্যতিত নিজ দায়িত্বে কোন খরচের জন্য বরাদ্দ করিতে পারিবেন। তবে উহা ১০০০ (এক হাজার) টাকার অধিক হইতে পারিবে না। কার্যনির্বাহী কমিটির অনুমোদন সাপেক্ষে যে কোন অংকের টাকা ব্যয় করিতে পারিবেন। তিনি সকল সদস্যদের যাবতীয় অসুবিধা ও অভিযোগের প্রতি নজর রাখিবেন। সাধারণ সম্পাদক অবস্থানুযায়ী ও প্রযোজনবোদে ইউনিয়নের অধীনস্থ যে কোন কর্মচারী যেমন-পিয়ন কেরানী ইত্যাদি নিয়োগ বরখাস্ত করিতে হইবে। অনুরুপভাবে কার্যনিবাহী কমিটির অনুমোদন সাপেক্ষে তিনি ইউনিয়নের অধিনস্ত যে কোন কর্মচারী যেমন পিয়ন, কেরানী, টাইপিস্ট ইত্যাদিকে নিয়োগ ও বরখাস্ত অথবা তাদের উপর জরিমানা ইত্যাদি ধার্য্য করিতে পারিবেন। তিনি ইউনিয়নের সকল প্রকার কাজে প্রতিনিধিত্ব করিতে পারিবেন।
৫) যুগ্ম সম্পাদকঃ যুগ্ম সম্পাদক ইউনিয়নের যাবতীয় কাজে সাধারণ সম্পাদককে সহযোগিতা করিবেন এবং সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের নির্দেশক্রমে বিশেষ কার্যাদি সম্পন্ন করিবেন। সাধারন
সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে যুগ্ম সম্পাদক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসাবে ইউনিয়নের কাজ চালাইয়া যাইবেন।
(চ) সহ-সাধারণ সম্পাদক: সহ-সাধারণ সম্পাদক ইউনিয়নের যাবতীয় কাজে সাধারণ সম্পাদককে সহযোগিতা করিবেন এবং সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নির্দেশক্রমে বিশেষ কার্যাদি সম্পন্ন করিবেন। সাধারণ সম্পাদক ও যুগা সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে সহ-সাধারণ সম্পাদক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ হিসাবে কাজ চালাইয়া যাইবেন।
(ছ) সাংগঠনিক সম্পাদক: তিনি সর্বদা ইউনিয়নের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নির্দেশক্রমে ইউনিয়নের বিভিন্ন সাংগঠনিক তৎপরতা চালাইবেন এবং ইউনিয়নের পক্ষে জনমত সৃষ্টি করিতে প্রয়াস পাইবেন ও নির্দেশ মোতাবেক জরুরী অন্যান্য সকল কাজ সম্পন্ন করার দায়িত্ব পালন করিবেন।
(জ) দপ্তর সম্পাদক: তিনি হিসাব সম্পর্কীয় খাতাপত্র ব্যতিত অন্যান্য সকল প্রকার রেকর্ড পত্র যেমন-সদস্যখাতা, রেজুলেশন বই, নোটিশ বই, চিঠি পত্র বিতরণ ও অন্যান্য নথি পত্র যথাযথভাবে রক্ষার দায়িত্ব পালন সহ অন্যান্য মালামাল রক্ষণাবেক্ষণ করিবেন।
(ঝ) কোষাধ্যক্ষঃ ইউনিয়নের যাবতীয় আয়-ব্যয় ও অন্যান্য যাবতীয় খরচাদির হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ করিবেন এবং সাধারণ সম্পাদক ও কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় অনুমোদিত সকল দায় দেনা পরিশোধ করিবেন। তিনি সাধারণ সম্পাদকের সহিত যুগপৎভাবে ইউনিয়নের তহবিল পরিচালনা করিবেন। তিনি কার্যনির্বাহী কমিটির অনুমোদন সাপেক্ষে দৈনন্দিন খরচের জন্য ৫০০/(পাচশত) টাকা হস্ত মজুদ রাখিতে পারিবেন।
ঞ) প্রচার সম্পাদকঃ তিনি সর্বদা ইউনিয়নের আদর্শ, উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিভিন্ন মাধ্যমের প্রচার চালাইবেন এবং সদস্য ও শ্রমিকদেও সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ সংরক্ষন করিবেন। তিনি সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নির্দেশ মোতাবেক অন্যান্য কার্যাদি সম্পন্ন করিবেন।
ট) শিক্ষা ও সাংস্কৃতির সম্পাদকঃ তিনি ইউনিয়নের গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরিচালিত শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সকল দায়িত্ব পরিচালনা সম্পন্ন করিবেন এবং সদস্যগণের কল্যাণ মূলক দায়িত্ব পালন করিবেন।
ঠ) আইন বিষয়ক সম্পাদকঃ তিনি সর্বদা ইউনিয়নের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নির্দেশক্রমে ইউনিয়নের বিভিন্ন আইন বিষয়ক কার্যক্রম চালাইবেন এবং সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নির্দেশ মোতাবেক জরুরী অন্যান্য সকল কাজ সম্পন্ন করার দায়িত্ব পালন করিবেন।
ড) সমাজ কল্যাণ সম্পাদকঃ তিনি ইউনিয়নের সদস্যদেও কল্যাণমূলক কাজ করিয়া যাইবেন এবং সভাপতি ও সাধারন সম্পাদকের পরামর্শ মোতাবেক বিভিন্ন কার্যাদি সম্পন্ন করিবেন।
ঢ) কার্যকরী সদস্যঃ সভাপতি ও সাধারন সম্পাদকের নির্দেশ মোতাবেক তাহারা যাবতীয় কার্যাদী সম্পন্ন করিবেন
অনুচ্ছেদ-১৫। সাধারণ তহবিলঃ
দেশের প্রচলিত আইনের বিধান সাপেক্ষে সাধারণ তহবিলের অর্থ গঠনতন্ত্রের তৃতীয় অনুচ্ছেদে বর্ণিত যাবতীয় লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য সাধারণ তহবিল কাজ লাগানো যাইবে।
অনুচ্ছেদ-১৬। অন্যান্য তহবিলঃ
ইউনিয়ন প্রয়োজন অনুভব করিলে কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যেও সমর্থনে
অন্যান্য তহবিল খুলিতে পারিবেন। যেমন: সংরক্ষিত তহবিল, গৃহ নির্মাণ তহবিল, শিক্ষা তহবিল, কল্যাণ তহবিল। যাহা দ্বারা সদস্যদের আর্থিক সাহায্য দেওয়া হইবে। উল্লেখিত কোন কাজ করা হইলে তাহা রেজিষ্টার অব ট্রেড ইউনিয়ন্সের নিকট বাৎসরিক হিসাব দাখিলের সময় দেখাইতে হইবে।
অনুচ্ছেদ-১৭ তহবিলের নিরাপত্তাঃ
ইউনিয়নের যাবতীয় অর্থ কার্যনির্বাহী কমিটির অনুমোদিত ব্যাংক অথবা ব্যাংকে সমূহে যৌথ হিসাবে জমা রাখিতে হইবে। উক্ত যৌথ হিসাব সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষের যুক্ত স্বাক্ষওে পরিচালিত হইবে। কোষাধ্যক্ষের স্বাক্ষরসহ অন্য যে কোন এক জনের অর্থাৎ দুইজনের স্বাক্ষরে ব্যাংক হইতে উঠানো তোলা যাইবে।
অনুচ্ছেদ-১৮। হিসাব রক্ষনঃ
ইউনিয়নের আয়-ব্যয় দেখানোর জন্য এক বা একাধিক হিসাব বহি ফরম-৫৮(ঘ) রাখিতে হইবে যাহাতে যে কোন সময় ইউনিয়নের আর্থিক অবস্থা ধরা যাইতে পারে।
ধারা-১৯। হিসাব পরীক্ষাঃ
বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ ও তদীয় বিধি অনুসারে ইউনিয়নের কার্যনির্বাহী কমিটি কর্তৃক মনোনীত যে কোন উপযুক্ত হিসাব পরীক্ষক দ্বারা বৎসওে একবার হিসাব পরীক্ষা করাইতে হইবে। পূর্ববর্তী বৎসরের হিসাব বিবরণী সহ পরবর্তী বৎসরের ৩ ০শে এপ্রিলের মধ্যে রেজিষ্টার অব ট্রেড ইউনিয়ন্স দপ্তরে বার্ষিক হিসাব বিররণী জমা দিতে হইবে।
অনুচ্ছেদ-২০। হিসাব তদন্তঃ
ইউনিয়নের আয়-ব্যয়ের হিসাব বহি আইনত: নির্ধারিত পদ্ধতি মোতাবেক রাখিতে হইবে। উক্ত হিসাবের বহি ইউনিয়নের সদস্য ও কর্মকর্তাগণ অফিস চলাকালীন সাধারণ সম্পাদকের অনুমতি সাপেক্ষে পরীক্ষার জন্য খোলা রাখিতে হইবে এবং ইউনিয়নের কোষাধ্যক্ষ কর্তৃক হিসাবের বহির প্রত্যেকটি হিসাবের অন্তভুক্তি অনুমোদিত হইতে হইবে।
অনুচ্ছেদ-২১। সভাঃ
(ক) বার্ষিক সাধারণ সভা বৎসরে কমপক্ষে একবার ইউনিয়নের বার্ষিক সভা অনুষ্টিত হইবে। প্রতি বৎসর যথাসময়ে এই সভা অনুষ্টিত হইবে। সভার তারিখ, সময়, স্থান এবং সম্মুখে পেশ করিবার বিষয়বস্তু কার্যনির্বাহী কমিটি পূর্বেই নির্দিষ্ট করিবেন। উক্ত সভায় বিগত বৎসরের কার্য বিবরণী এবং ভবিষ্যৎ কর্মসূচী সংক্রান্ত কার্যাবলীর একটি বিবরণী সাধারণ সম্পাদক সদস্যদের উদ্দেশ্য ও
বিবেচনার জন্য পেশ করিবেন।
(খ) কার্যনির্বাহী কমিটির সভাঃ
প্রতি তিন মাসে কমপক্ষে একবার কার্যনিবাহী কমিটির সভা অনুষ্টিত হইতে হইবে। অনুরুপ পর পর তিনটি সভায় অনুপস্থিত থাকিলে কার্যনির্বাহী কমিটির যে কোন সদস্য সাধারণ সভায় দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যেও সমর্থনে গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাহার সদস্য পদ হারাইবেন।
(গ) বিশেষ সাধারণ সভাঃ ইউনিয়নের আন্দোলন, সংগঠন অথবা অনুরুপ বিশেষ কোন কাজের জন্য বিশেষ সাধারণ সভা আহ্বান করা যাইবে।
(ঘ) অনুরোধ অনুষ্টিতব্য সভাঃ যদি সভাপতি অথবা সাধারণ সম্পাদক ঠিক সময়ে কার্যকরী পরিষদের অথবা সাধারণ সভা আহ্বান করিতে ব্যর্থ হন এবং যদি মনে করা হয় যে ইচ্ছাকৃতভাবে সভা আহ্বান করা যাইতেছে না তাহা হইলে যথাক্রমে কার্যকরী পরিষদের অথবা সমিতির মোট সদস্য সংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশ লিখিতভাবে বিশেষ প্রস্তাব আলোচনার জন্য সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে সভা আহ্বান করিতে অনুরোধ করিবেন। যদি অনুরুপ কোন অনুরোধের পর ৭(সাত) দিনের মধ্যে যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়া তাহারা কোন সভা আহ্বান না করেন তাহা হইলে দরখাস্তকারীগণ নিজেরাই কোন নির্দিষ্ট স্থানে ও কালে সভায় বসিতে পারিবেন। উক্ত সভায় গৃহীত প্রস্তাব সমূহ সমিতির মোট সদস্য সংখ্যার দুই তৃতীয়াংশ ভোটে পাশ হইয়া গেলে কার্যকরী পরিষদের সকল সদস্য এবং কর্মকর্তাদের আইনতঃ মানিয়া হইতে হইবে।
অনুচ্ছেদ-২২। সভার নোটিশঃ
(ক) সভাপতির সহিত আলোচনা করিয়া সাধারণ সম্পাদক ইউনিয়নের সকল সভার স্থান এবং সময় নির্ধারণ করিবেন।
(খ) বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্টানের কমপক্ষে ১৫ (পনের) দিন পূর্বে এবং বিশেষ সাধারণ সভা অনুষ্টানের ৭(সাত) দিন পূর্বে ও কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্টানের কমপক্ষে ৩ (তিন) দিন পূর্বে
সভার নোটিশ প্রদান করিতে হইবে।
(গ) জরুরী অবস্থার প্রেক্ষিতে সভাপতির সহিত আলোচনা করিয়া সাধারণ সম্পাদক অপেক্ষাকৃত অল্প সময়ের নোটিশে বিশেষ সাধারণ সভা ও কার্যকরী পরিষদের সভা আহ্বান করিতে পারিবেন।
অনুচ্ছেদ-২৩। সভার সদস্য পূর্তি সংখ্যা (কোরাম):
ইউনিয়নের সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভা ও বিশেষ সাধারণ সভায় মোট সদস্যের দুই-তৃতীয়াংশ সদস্য উপস্থিতিতে সভার কাজ চলিতে পারিবে। কার্যনির্বাহী কমিটির সভায়ও অনুরুপ ভাবে দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যেও উপস্তিতিতে কোরাম গঠিত হইবে। তবে, দুইবার মূলতবী সভায় কোরাম পূর্ণ না হইলে তৃতীয়বার কোরাম ছাড়াই সভা অনুষ্টিত হইবে এবং ইউনিয়নের কর্মচারীদের চাকুরীচ্যুতি সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত ব্যতীত অন্য যে কোন আইনানুগ বলিয়া গন্য হইবে।
অনুচ্ছেদ ২৪। কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠান প্রণালী:
ক) ৩(তিন) বৎসর শেষ হইবার পূর্বেই গোপন ব্যালটের মাধ্যমে সাধারণ সদস্যদের ভোটে কার্যনির্বাহী কমিটির কর্মকর্তাগণ নির্বাচিত হইবেন। কমিটির ৩ (তিন) বৎসর মেয়াদ শেষ হইবার ৩০ (ত্রিশ) দিন পূর্বে সাধারণ সভায় অথবা বিশেষ সাধারণ সভায় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করিবেন না এমন সমস্যদের সমন্বয়ে অথবা স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি নির্বাচন কমিশন গঠন করিতে হইবে, যাহাদের কাজ হইবে নির্বাচন অনুষ্টানের যাবতীয় নিয়ম-কানুন, তফসিল ঘোষণা, ভোটার তালিকা প্রণয়ন চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রণয়ন ও সূচী তৈরী করা এবং নির্বাচন পরিচালনা করা। নির্বাচনের ব্যাপাওে কোনরুপ গোলযোগ/সমস্যা দেখা দিলে নির্বাচন কমিশনের মতামতই চূড়ান্ত বলিয়া বিবেচিত হইবে।
নির্বাচন কমিশন কর্তৃক প্রণীত পৃথক একটি রেজিষ্টারে ধারাবাহিকভাবে দৈনন্দিন কার্যক্রম লিপিবদ্ধ
করিতে হইবে। নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ থাকিলে রেজিষ্টার অব ট্রেড ইউনিয়ন্স বরাবওে অভিযোগ দায়ের করিতে পারিবেন।
খ) নির্বাচন অনুষ্টানের ১৫ (পনের) দিন পূর্বে উহার দিন, তারিখ, সময় এবং স্থান সম্পর্কে রেজিষ্টার অব ট্রেড ইউনিয়ন্স ও যুগা শ্রম পরিচালককে লিখিতভাবে জানাইতে হইবে এবং নির্বাচন তফসিল ও ভোটার তালিকা প্রেরণ করিতে হইবে। কোন কারণবশতঃ যদি ৩ (তিন) বৎসরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্টানের ব্যর্থ হয় বা অনিচ্ছুক হয় তাহা হইলে উক্ত কমিটির আর কোন বৈধতা থাকিবেনা।
গ) নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন করিতে ব্যর্থ হইলে বা অনিচ্ছুক হইলে৩ (তিন) বৎসর অতিক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সাধারণ সদস্যদের মধ্য হইতে যে কোন একজন আহ্বায়ক হইয়া ৭ (সাত) দিনের নোটিশ প্রদান সাপেক্ষে জরুরী বিশেষ সাধারণ সভা আহ্বান করিবেন এবং উক্ত সভায় সাধারণ সদস্যদেও নূন্যতম দুই-তৃতীয়াংশ সমর্থনে একটি নির্বাচন কমিশন গঠন পূর্বক নির্বাচন সম্পন্ন করাইবেন।
অনুচ্ছেদ-২৫। গঠনতন্ত্র সংশোধনঃ
ইউনিয়নের গঠনতন্ত্র অথবা উহার যে কোন অনুচ্ছেদকে পরিবর্তন, পরিবর্ধন, বাতিল সংক্ষিপ্ত করণ এক কথায় উহাতে নতুন কিছু করিতে হইলে বার্ষিক সাধারণ সভায় অথবা এতদুদ্দেশ্য আহুত বিশেষ সাধারণ সভার মোট সদস্যেও দুই-তৃতীয়াংশ ভোটে ঐক্যমত প্রতিষ্টিত হইলেই কেবল উহা করা সম্ভব হইবে এবং সংশোধিত গঠনতন্ত্রেও তিন কপি সংশোধনীর পরবর্তী পনের দিনের মধ্যে রেজিষ্টার অব ট্রেড ইউনিয়ন্স কর্তৃক সেই সংশোধন অনুমোদিত হইলেই কেবল উহা কার্যনির্বাহী হইবে অন্যথায় হইবে না।
অনুচ্ছেদ-২৬। কর্মকর্তা ও সদস্যদের অপসারণঃ
ইউনিয়নের স্বার্থ বিরুদ্ধ কোন কাজের জন্য ইউনিয়নের যে কোন সদস্য ও কর্মকর্তাকে বিশেষ সাধারণ সভায় মোট সদদ্যের দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের ভোটে ইউনিয়ন হইতে অপসারণ করা যাইবে। তবে উহার পূর্বে ঐ ব্যক্তির বা ব্যক্তিদেও তাহার বা তাহাদের কৃতকর্মেও জন্য কৈফিয়ত তলবের জবাব সন্তোষজনক না হয় তবে পরবর্তী বিশেষ সাধারণ সভায় অপসারণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হইলে উক্ত সভায় দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের সমর্থনে
হাত উত্তোলনের মাধ্যমে অথবা ব্যালটের মাধ্যমে উক্ত শূন্য পদ পূরণ করা যাইবে।
অনুচ্ছেদ-২৭। অনাস্থা প্রস্তাবঃ
ইউনিয়নের স্বার্থ বিরুদ্ধ কোন কাজের জন্য ইউনিয়নের যে কোন কর্মকর্তা বা পুরা কার্যনির্বাহী কমিটির বিরুদ্ধে ইউনিয়নের দুই-তৃতীয়াংশ সাধারণ সদস্য অনাস্থা প্রস্থাব আনয়ন করিতে পারিবেন। এমতাবস্থায় তাহারা লিখিতভাবে সভাপতি অথবা সাধারণ সম্পাদককে উহা অবগত করাইবেন এবং অবগতির ১৫ (পনের) দিনের মধ্যে সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক বিশেষ সাধারণ সভা আহ্বান করিবেন। উক্ত সভায়ই সেই অনাস্থা প্রস্তাব পেশ করিবেন। যদি অনাস্থা প্রস্তাব দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের সমর্থনে পাশ হইয়া যায় তাহা হইলে উক্ত সভায়ই অনাস্থাকৃত পদ পূরণ করা যাইবে। আর যদি সম্পূর্ণ কমিটির বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্থাব পাশ হয় তবে উক্ত সভায় একটি এডহক কমিটি গঠন করা যাইবে। পরবর্তী অবস্থায় গঠনতন্ত্র অনুযায়ী নতুন এডহক গঠনের পরবর্তী ৩ (তিন) মাসের মধ্যে নির্বাচনের লক্ষ্যে একটি নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন করিয়া নির্বাচন সম্পন্ন করিতে হইবে বা বাধ্য থাকিবেন। তিন মাস সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পর উল্লেখিত এডহক কমিটি গঠনতান্ত্রিক ভাবে আর
বৈধ বলিয়া গন্য হইবে না। যদি সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সভা আহ্বান করিতে ব্যর্থ হয় তবে দরখাস্তকারীদের মধ্যে যে কোন একজন ৭ (সাত) দিনের নোটিশ দিয়া তাহার নির্দিষ্ট কোন স্থানে বিশেষ সাধারণ সভায় মিলিত হইতে পারিবেন। উক্ত সভায় অনাস্থা প্রস্তাব পাশ হইলে পূর্বোক্ত পদ্ধতিতে সকল কার্যক্রম গৃহীত হইবে।
অনুচ্ছেদ-২৮। শূন্য পদ পূরণঃ
কোন কারণে কার্যনির্বাহী কমিটির কোন পদ শূন্য হইলে যেমন মৃত্যু, পদত্যাগ অথবা বহিষ্কার সেই ক্ষেত্রে কার্যনির্বাহী সভায় অথবা বিশেষ সাধারণ সভায় দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের সমর্থনে কো-অপশনের মাধ্যমে শূণ্যপদ গুলি পূরণ করা যাইবে।
অনুচ্ছেদ-২৯। ফেডারেশনের অন্তর্ভূক্তিঃ
ইউনিয়নের দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যদের সমর্থনে বিশেষ সাধারণ সভায় গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ইউনিয়ন বাংলাদেশের যে কোন জাতীয় শ্রমিক সংস্থা, অথবা ফেডারেশনের অথবা অনুরুপ লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য গঠিত ও পরিচালিত যে কোন শ্রমিক সংস্থার অথবা ফেডারেশনের সহিত সম্পর্ক স্থাপন করিতে পারিবেন। এইরুপ অন্তভুক্তির পরবর্তী দশ দিনের মধ্যে সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তের অনুলিপি সহ রেজিষ্টার অব ট্রেড ইউনিয়ন্স ও যুগ্ম শ্রম পরিচালককে অবশ্যই লিখিতভাবে জানাইতে হইবে।
অনুচ্ছেদ-৩০। ধর্মঘটঃ
কোন বিষয়ে বিরোধ দেখা দিলে সেই বিষয়ে আপোষে হইবার সর্ব প্রকার পথ ও প্রচেষ্টা ব্যর্থ না হওয়া পর্যন্ত ইউনিয়ন কোন ধর্মঘট আহ্বান করিতে পারিবেন। ধর্মঘট আহ্বানের পূর্বে গোপন ব্যালটের মাধ্যমে সদস্যদের মতামত জানিয়া লইতে হইবে এবং শতকরা ৭৫% ভাগ সদস্য ধর্মঘটের পক্ষে রায় না দিলে কোনরুপ ধর্মঘট পালিত হইবে না। কার্যনির্বাহী কমিটির ধর্মঘটের উপর গোপন ব্যালটের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ করিয়া ৩ (তিন) দিন পূর্বে রেজিষ্টার অবত ট্রেড ইউনিয়ন্স ও যুগ্ম শ্রম পরিচালককে উক্ত মর্মে স্থান, কাল এবং বিষয় সূচী সম্পর্কে অবহিত করাইবেন। ধর্মঘটের উপর সরকার কর্তৃক কোনরুপ বিধি নিষেধ থাকিলে এই অনুচ্ছেদটি কার্যনির্বাহী হইবে না।
অনুচ্ছেদ-৩১। ইউনিয়নের নাম পরিবর্তনঃ
ইউনিয়নের নাম পরিবর্তন করার জন্য এতদুদ্দেশ্য আহুত বিশেষ সাধারণ সভায় মোট সদস্য সংখ্যার
দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যেও সমর্থনে ইউনিয়নের নাম পরিবর্তন করা যাইবে এবং পরিবর্তিত নাম-গঠনতন্ত্রে ও সনদ পত্রে পরিবর্তন করাইয়া নিবার জন্য রেজিষ্টার অব ট্রেড ইউনিয়ন্স ও যুগ্ম শ্রম পরিচালকের অনুমোদনের জন্য দাখিল করিতে হইবে। উহা অনুমোদন না হওয়া পর্যন্ত পরিবর্তিত নাম কার্যনির্বাহী হইবে না। এতদসংক্রান্তে সংশোধিত ১৫ (পনের) দিনের মধ্যে রেজিস্ট্রার অব ট্রেড ইউনিয়ন্সকে জানাইতে হইবে।
অনুচ্ছেদ-৩২। ইউনিয়নের পরিসমাপ্তিঃ
ইউনিয়নের বিশেষ সাধারণ সভায় মোট সদস্যের দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের সর্মথনে ইউনিয়নের পরিসমাপ্তি ঘটানো যাইবে। অনুরুপ ঘটিলে সিদ্ধান্তবলীর এক কপি, মূল গঠনতন্ত্র ও সনদপত্র রেজিষ্টার অব ট্রেড ইউনিয়ন্সের নিকট কার্যনির্বাহী ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য দুই সপ্তাহের মধ্যে প্রেরণ করিতে হইবে এবং ইউনিয়নের যাবতীয় হিসাব নিকাশ, সম্পদ ও সম্পত্তি কিভাবে বন্টন করা হইল এবং দায় দেনা কিভাবে পরিশোধ করা হইবে তাহার বিবরণী উক্ত সভার সিদ্ধান্তে উল্লেখ পূর্বক রেজিষ্টার অব ট্রেড ইউনিয়ন্সকে জানাইতে হইবে।

আরো পড়ুন

সংগঠনের ঘোষণাপত্র

০১। আপনি মেকানিক ইউনিউনের সদস্য হলে প্রথমে আপনি মেকানিক হিসাবে রাষ্ট্র-সমাজের কাছে আপনার পরিচয় প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন।
০২। আপনি সদস্য হলে আপনার নায্য দাবী রাষ্ট্র সমাজের কাছ থেকে সংগঠনের মাধ্যমে আদায় করতে পারবেন।
০৩। আপনি সংগঠনের সদস্য হলে এই সিলেট জেলার আনাচে কানাচে যত মেকানিক আছেন তাদের সাথে এই সংগঠনের মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপন হইবে, এতে আপনার মেকানিকদের সাথে সু-সম্পর্ক গড়ে উঠবে।
০৪। আপনি সংগঠনের সদস্য হলে সংগঠন আপনাকে যথাযত মর্যাদা দিয়ে সম্মানীত করবে এবং সার্বিক সহযোগীতা করবে। ০৫। আপনি সংগঠনের সদস্য হলে সংগঠনের নিয়মিত মাসিক চাঁদা পরিশোধ করিতে হইবে এবং আপনার পরিশোধকৃত চাঁদা থেকে কল্যাণ ফান্ড গঠন করা হইবে।
০৬। আমরা বর্তমান নির্বাচিত জেলা কমিটি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, আমাদের সংগঠনের নিয়মিত চাঁদা পরিশোধকারী সদস্য যদি দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয় তাহার চিকিৎসার জন্য ৫০০০/- টাকা অনুদান প্রদান করা হইবে এবং যদি কোন সদস্য দূর্ঘটনায় আক্রান্ত হইলে তাহাকে চিকিৎসার জন্য ২০০০/- টাকা প্রদান করা হইবে। আমাদের এই ফান্ডের টাকার পরিমাণ বাড়লে এই অনুদান আরো বাড়াবো।
০৭। আমরা বর্তমান নির্বাচিত জেলা কমিটি আরো সিদ্ধান্ত নেই যদি নিয়মিত চাঁদা পরিশোধকারী সদস্য মারা যান তাহার কাফন দাপনের জন্য ২০০০/- টাকা তাহার অভিভাবকের কাছে গিয়ে দেওয়া হইবে।
০৮। সদস্য মৃত্যুর ৪০ দিনের ভিতরে আমাদের ঘোষিত কল্যাণ ফান্ড থেকে ২০ হাজার টাকা মৃত্যু দাবী প্রদান করা হইবে এবং এই কল্যাণ ফান্ডের মৃত্যু দাবী ১ লক্ষ টাকা করার চেষ্টা করিতেছি।
০৯। আপনি মেকানিজম করতে আপনার দোকানে সরকারের বিভিন্ন দফতর থেকে লাইসেন্স ও ভ্যাট ট্যাক্স এর জন্য চাপ প্রয়োগ করে সেগুলো সংগঠনের মাধ্যমে প্রতিহত করবো ইনশাআল্লাহ।
১০। আপনি সদস্য হলে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শ্রম ও কর্ম সংস্থান মন্ত্রণালয়ের ঘোষিত প্রডিডেন্স ফান্ড থেকে চিকিৎসার অনুদান, শিক্ষা বিত্তির অনুদান ও মৃত্যুদাবী অনুদান সংগঠনের মাধ্যমে এনে দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ।
• সংক্ষিপ্ত ঘোষণাপত্র দেওয়া হলো। আরো অনেক সুযোগ সুবিধা সম্মানী আছে যাহা আপনি সদস্য হলে বুঝতে পারবেন

সংগঠনের লক্ষ্য

অনুচ্ছেদ: ১
নামঃ
ইহা সিলেট জেলার বিভিন্ন স্থানের মটর ওয়ার্কশপ এ কর্মরত সংযুক্ত তালিকাভুক্ত মেকানিক, হেলপার দ্বারা গঠিত একটি ট্রেড ইউনিয়ন সংগঠন। ইহার নাম হইবে” সিলেট জেলা মটর ওয়ার্কশপ মেকানিক ইউনিয়ন” । অত:পর ইহা সংক্ষেপে “ইউনিয়ন” নামে অভিহিত হইবে। ইহা সমগ্র সিলেট জেলায় ইউনিয়নের কার্যক্রম পরিচালনা করিতে পারিবে।
 
 

 

অনুচ্ছেদ: ১
অনুচ্ছেদ-২।
 ঠিকানাঃ ইউনিয়নের প্রধান কার্যালয়ের ঠিকানা হইবে, কাকলী মার্কেট (২য় তলা) কদমতলী, সিলেট।।
অনুচ্ছেদ-২।
অনুচ্ছেদ-৩।
ইউনিয়নের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যঃ

ক) মেকানিকদের চাকুরীর নিরাপত্তা বিধান, অর্থনেতিক, সামাজিক ও নিয়মতান্ত্রিক ভাবে উন্নতি সাধন
করা।

খ) সদস্যগনের মধ্যে একতা, ভাতৃত্বেও স্বালম্বন সৌহার্দ ও সম্প্রীতি সহানুভুতিশীল অনুভূতিশীল বিকাশ সাধন ।
গ) কোন সদস্য কোন প্রকার বিপদের সম্মুখীন হইলে তাহাকে সর্বপ্রকার উভয় পক্ষের মধ্যে আপোষ আলোচনার মাধ্যমে মিমাংসা সাধন করা ।
ঘ) ইউনিয়নের সদস্যদেও বেকারত্ব, রোগ, শারীরিক অক্ষমতা, বার্ধক্য এবং মৃত্যুও পরিপ্রেক্ষিতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা ।
ঙ) ইউনিয়নের স্বার্থে কাজ করিতে গিয়া যে সমস্ত সদস্য ও কর্মকর্তা আর্থিক অথবা শারীরিক ক্ষতির সম্মুখীন হইবেন তাহাদেরকে প্রয়োজনীয় সাহায্য সহযোগীতার ব্যবস্থা করা ।
চ) দেশের অভ্যন্তরের দেশের বাহিরে মেকানিকদের প্রয়োজনীয় সাহায্য সহযোগীতার জন্য বাংলাদেশ শ্রম আইন অনুযায়ী আগাইয়া যাওয়া এবংসুষ্ট নিয়মতান্ত্রিক শ্রমিক আন্দোলন গড়িয়া তোলার জন্য `বিশেষ তহবিল গঠন করা।
ছ) কর্মে নিয়োজিত অবস্থায় মামলা মোকদ্দমার ক্ষেত্রে সদস্যদের আইনগত সহযোগীতা করা।
জ) ভর্তি ফি, চাঁদার মান পরিমান এবং নিয়ম নির্ধারিত অন্যান্য উপায়ে ইউনিয়নের তহবিল গঠন এবং উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে পরিপূর্ণ ও সামঞ্জস্যপূর্ণ বা প্রয়োজনীয় অন্যান্য আইনানুগ বিধি ব্যবস্থাসমূহ প্রবর্তন ও কার্যকরী করণ।
ঝ) এই ইউনিয়ন সদস্যদের সহিত যে কোন কর্মস্থলের সংগে স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিরোধ সৃষ্টি হইলে অথবা শ্রমিকদের ন্যায় সংগত দাবী আদায়ের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের সহিত আপোষ আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান ব্যর্থ হইলে নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ধর্মঘট ঘোষণা করিবে এবং এই ক্ষেত্রে কার্যনির্বাহী কমিটির ২/৩ অংশ সমর্থনের প্রয়োজন ।

অনুচ্ছেদ-৩।

জেলা প্রতিষ্ঠাতা
কার্যকারী কমিটি

মোঃ ফারুক মিয়া

সভাপতি

০১৭১৮-০৪৭১৬৯

মোঃ এমাদ উদ্দিন

সাধারণ সম্পাদক

০১৭১২-৩২২৩৯৪

নকুল চন্দ্র

কার্যকারী সভাপতি

০১৭১৫-০৮২৬৩৫

মোঃ মানিক মিয়া

সহ-সভাপতি

০১৭১৮-৩১৬৩০৭

মাসুম আলম

সহ-সভাপতি

০১৭১১-৫৮০৩৫০

মোঃ আব্দুল বাছিত

সহ-সভাপতি

০১৭১২-২১৮৯৭৩

এনামুল হক

সহ-সভাপতি

০১৭১৭-০২১১৫৬

সুইট মিয়া

সহ-সভাপতি

০১৭১১-৯৩২৫২২

মোঃ শাহ দুলাল

যুগ্ন সম্পাদক

০১৭১১-৯৬৬৯৪৮

ফরিদ আহমদ

সহ সাধারণ সম্পাদক

০১৭১০-৯০৩৫২০

জালাল আহমদ

সহ-সাধারণ সম্পাদক

০১৭১০-৯৭৪১৪৯

দেলোয়ার হোসেন

সাংগঠনিক সম্পাদক

০১৭১২-৩১৯৪৩০

রাজ কুমার (সিংহ)

কোষাধ্যক্ষ

০১৭১২-১০০২৭০

সুসান্ত সিন্হা (সুমন)

দপ্তর সম্পাদক

০১৭১০-৯০৩৫২০

আব্দুল মুকিত মুকুল

প্রচার সম্পাদক

০১৭১১-০৫৯৬৩৪

জাহাঙ্গির আলম

আইন বিষয়ক সম্পাদক

০১৭১৬-১০০৫০৯

মো; বিপ্লব খন্দকার

সমাজ কল্যাণ সম্পাদক

০১৭১৫-৯৯৬৮৩৫

রমজান আহমদ

শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক

০১৭১৬-৪৬৫৯৯৭

আখতার হোসেন

ক্রিড়া সম্পাদক

০১৭১৬-৪৬৭৪১৬

সাবুল আহমদ

কার্যনির্বাহী সদস্য

০১৭১২-৫১৫৯০৭

রুহেল আহমদ

কার্যনির্বাহী সদস্য

০১৭২৭-৩১৬১০৬

আব্দুল মুকিত

কার্যনির্বাহী সদস্য

০১৭১৬-২৪৭৯৮০

আব্দুল আলিম

কার্যনির্বাহী সদস্য

০১৭২৮-৮১৬০২৭

কাওছার আহমদ

কার্যনির্বাহী সদস্য

০১৭১২-৬০৬৯৮৪

নির্বাচিত কার্যকারী কমিটি
২০২৫-২০২৮

মোঃ এমাদ উদ্দিন

সভাপতি

+88 01711-240175

মোঃ বাবলু হোসেন

সাধারণ সম্পাদক

+88 01712-566311

মোঃ মাসুম আলম

কার্যকরী সভাপতি

+88 01711-580350

মোঃ তাজ উদ্দিন

সহ-সভাপতি ০১

+88 01712-882617

মোঃ আব্দুর রকিব

সহ-সভাপতি ০২

+88 01722-852653

মোঃ জুয়েল আহমদ

যুগ্ম-সম্পাদক

+88 01711-971230

মোঃ আজিজুল ইসলাম

সহ-সাধারণ সম্পাদক-০১

+88 01681-180504

মোঃ আব্দুর রহমান রাজু

সহ-সাধারণ সম্পাদক-০2

+88 01637-763791

আহমদ আলী

সাংগঠনিক সম্পাদক

+88 01735-238699

মোঃ আব্দুল আলীম

দপ্তর সম্পাদক

+88 01671-891293

মোঃ লিটন মিয়া

কোষাধ্যক্ষ মোঃ লিটন মিয়া

+88 01723-436320

ফখরুল হোসেন

প্রচার সম্পাদক

+88 01723-699807

শাহীন আহমদ

আইন সম্পাদক

+88 01302-905210

মোঃ লায়েক আহমদ

শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক

+88 01718-978102

মোঃ আলা উদ্দিন

সমাজ কল্যাণ সম্পাদক

+88 01719-237732

মোঃ ছাদেক আহমদ

কার্যনির্বাহী সদস্য ০১

+88 01302-294435

রিপন আহমদ

কার্যনির্বাহী সদস্য- ০২

+88 01729-533042

স্বপন আলী

কার্যনির্বাহী সদস্য ০৩

+88 01714-801622

Advertisement Space

Advertisement Space

Advertisement Space

Advertisement Space

Scroll to Top